বাংলাদেশ পরিচিতি (Introduction to Bangladesh) – পৃথিবীর ৭ টি মহাদেশ (এশিয়া, ইউরোপ, আফ্রিকা, উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, এন্টার্কটিকা, ও অস্ট্রেলিয়া) মধ্যে এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ এশিয়ার একটি সার্বভৌম স্বাধীন রাষ্ট্রের নাম বাংলাদেশ। যে দেশে ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের মধ্যে ২০১৯ সালে এসে বাংলাদেশে প্রায় ১৭ কোটি মানুষের বসবাস।
আরও পড়ুন: বিশ্ব পরিচিতি


সংক্ষেপে বাংলাদেশ পরিচিতি
আজ আমি বাংলাদেশ পরিচিতি তে বাংলাদেশের ৮ বিভাগের ৬৪ জেলা নিয়ে কিছু তথ্য আপনাদের কাছে উপস্থাপন করব।
তো গুড পিপল, চলুন শুরু করা যাক…
আরও: বাংলাদেশ বিমান বাহিনী জাদুঘর ভ্রমণ, ঢাকা
এক নজরে বাংলাদেশ পরিচিতি
দেশেরনাম | বাংলাদেশ |
সাংবিধানিক নাম | গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ |
রাজধানী | ঢাকা |
ডায়ালিং কোড | +৮৮০ |
আয়তন | ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিলোমিটার |
জনসংখ্যা | ১৬ কোটি ৯০ লক্ষ (সি আই এ ২০১৫); ১৪,৯৭,৭২,৩৬৪ (আদমশুমারি ২০১১) |
বিভাগ | ৮টি |
জেলা | ৬৪টি |
উপজেলা | ৪৯৫টি |
ইউনিয়ন | ৪৫৫৬টি |
মন্ত্রণালয় ও বিভাগসমূহ | ৫৮টি |
অধিদপ্তর ও অন্যান্য অফিস | ৩৫৩টি |
সূত্রঃ bangladesh.gov.bd – ২০১৮ইং
বাংলাদেশের হেল্পলাইন/ ইমারজেন্সি নাম্বারঃ ৯৯৯ ইংরেজি: 999 (যে কোন সময় কল করুন, যে কোন নাম্বার থেকে সম্পূর্ণ টোল ফ্রি)
বাংলাদেশের সবচেয়ে উত্তরে, দক্ষিণে, পূর্বে, পশ্চিমে অবস্থিত জেলার নামসমূহ
বাংলাদেশের সবচেয়ে উত্তরে অবস্থিত জেলার নাম | পঞ্চগড় |
বাংলাদেশের সবচেয়ে দক্ষিণে অবস্থিত জেলার নাম | কক্সবাজার |
বাংলাদেশের সবচেয়ে পূর্বে অবস্থিত জেলার নাম | বান্দরবান |
বাংলাদেশের সবচেয়ে পশ্চিমে অবস্থিত জেলার নাম | চাঁপাইনবাবগঞ্জ |
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এবং ছোট বিভাগ ও জেলা
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিভাগ এর নাম | চট্রগ্রাম বিভাগ |
বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট বিভাগ এর নাম | ময়মনসিংহ |
আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলার নাম | রাঙ্গামাটি |
আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট জেলার নাম | নারায়ণগঞ্জ |
জনসংখ্যায় বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা | ঢাকা |
জনসংখ্যায় বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট জেলা | বান্দরবন |
বাংলাদেশের বিভাগ কয়টি ও কি কি
বাংলাদেশের মোট বিভাগ ৮টি। বাংলাদেশ এর বিভাগ গুলো হলঃ
বিভাগসমূহ
১। চট্টগ্রাম
২। রাজশাহী
৩। খুলনা
৪। বরিশাল
৫। সিলেট
৬। ঢাকা
৭। রংপুর
৮। ময়মনসিংহ
বাংলাদেশ পরিচিতি তে এখন দেখুন-
বাংলাদেশের জেলা কয়টি ও কি কি
বাংলাদেশের মোট জেলা ৬৪টি। বাংলাদেশ এর জেলা গুলো হলঃ
চট্টগ্রাম | কুমিল্লা, ফেনী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, রাঙ্গামাটি, নোয়াখালী, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান |
রাজশাহী | সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, রাজশাহী, নাটোর, জয়পুরহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ |
খুলনা | যশোর, সাতক্ষীরা, মেহেরপুর, নড়াইল, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, মাগুরা, খুলনা, বাগেরহাট, ঝিনাইদহ |
বরিশাল | ঝালকাঠি, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, বরিশাল, ভোলা, বরগুনা |
সিলেট | সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ |
ঢাকা | নরসিংদী, গাজীপুর, শরীয়তপুর, নারায়ণগঞ্জ, টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, ঢাকা, মুন্সিগঞ্জ, রাজবাড়ী, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর |
রংপুর | পঞ্চগড়, দিনাজপুর, লালমনিরহাট, নীলফামারী, গাইবান্ধা, ঠাকুরগাঁও, রংপুর, কুড়িগ্রাম |
ময়মনসিংহ | শেরপুর, ময়মনসিংহ, জামালপুর, নেত্রকোণা |
বাংলাদেশের জেলাসমূহ এর বিবরণ
বাংলাদেশ পরিচিতি তে এবার বাংলাদেশের জেলাসমূহ এর বিবরণ নিয়ে আলোচনা করব। আলোচনায় থাকছে, বাংলাদেশের জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থান, উল্লেখযোগ্য নদী, সংসদীয় আসন সংখ্যা, উপজেলার সংখ্যা, সাক্ষরতার হার % (৭+বছর) ।
চলুন শুরুকরা যাক…।
প্রথমে রংপুর বিভাগ এর জেলা সমূহ নিয়ে শুরু করছি।
রংপুর বিভাগ
১। পঞ্চগড়
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ বারো আউলিয়ার মাজার, রকস্ মিউজিয়াম।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ করতোয়া
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ২টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৫টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫১.৮
২। ঠাকুরগাঁও
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ রাজা টংকনাথের বাসভবন, রানী সাগর।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ ট্যাঙ্ঘন
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৩টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৫টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৮.৭
৩। দিনাজপুর
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ কান্তজীউ মন্দির, রামসাগর, স্বপ্নপুরী।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ পুনভার্বা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৬টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ১৩টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫২.৪
৪। নীলফামারী
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ নীলসাগর, নীলকুঠি, তিস্তা ব্যারেজ।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ তিস্তা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৪টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৬টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৪.৪
৫। লালমনিরহাট
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ তিন বিঘা করিডোর, দহগ্রাম ছিটমহল।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ তিস্তা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৩টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৫টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৬.১
৬। রংপুর
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ তাজহাট জমিদার বাড়ি, কারমাইকেল কলেজ।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ তিস্তা নদী এবং ঘাঘট নদী
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৬টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৮টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৮.৬
৭। কুড়িগ্রাম
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ মোঘল আমলের মসজিদ।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ ব্রহ্মপুত্র, ধরলা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৪টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৯টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪২.৫
৮। গাইবান্ধা
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ বৃশা মন্দির, নলডাঙ্গা জমিদার বাড়ি।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ ঘাঘট
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৫টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৭টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪২.৮
বাংলাদেশ পরিচিতি তে এবার দেখুন রাজশাহী বিভাগ এর জেলা সমূহ।
রাজশাহী বিভাগ
৯। জয়পুরহাট
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ নিমাই পীর সাহেবের দরগাহ।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ যমুনা, তুলসী
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ২টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৫টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫৭.৫
১০। বগুড়া
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ মহাস্থানগড়, শীলা দেবীর ঘাট।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ করতোয়া
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৭টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ১২টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৯.৪
আরো পড়ুনঃ চিড়িয়াখানা ভ্রমণ – মিরপুর, ঢাকা
১১। চাঁপাইনবাবগঞ্জ
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ ছোট সোনা মসজিদ, তাহখানা কমপ্লেক্স।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ মহানন্দা, পদ্মা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৩টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৫টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪২.৯
১২। নওগাঁ
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার, কুসুম্বা মসজিদ।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ আত্রাই
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৬টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ১১টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৮.২
১৩। রাজশাহী
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ পঠিয়া রাজবাড়ি পুলিশ ট্রেনিং একাডেমী।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ পদ্মা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৬টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৯টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫৩.০
১৪। নাটোর
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ উত্তর গণভবন, চলনবিল।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ আত্রাই
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৪টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৭টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৯.৬
১৫। সিরাজগঞ্জ
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতু।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ যমুনা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৬টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৯টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪২.১
১৬। পাবনা
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ মানসিক হাসপাতাল, হার্ডিঞ্জ ব্রিজ।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ পদ্মা, ইছামতি
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৫টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৯টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৬.৭
বাংলাদেশ পরিচিতি তে এবার দেখুন খুলনা বিভাগ এর জেলা সমূহ।
খুলনা বিভাগ
১৭। মেহেরপুর
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ ভৈরব
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ২টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৩টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৬.৩
১৮। কুষ্টিয়া
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়ি।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ গড়াই, পদ্মা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৪টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৬টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৬.৩
১৯। চুয়াডাঙ্গা
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ দর্শনা চিনিকল, শ্যামনগর জমিদার বাড়ি।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ মাথাভাঙ্গা, নরগঙ্গা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ২টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৪টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৫.৯
২০। ঝিনাইদহ
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ গাজী কালু চম্পাবতীর মাজার, সুইতলা মলিকপুরের বটগাছ।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ নবগঙ্গা, কুমার
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৪টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৬টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৮.৪
২১। যশোর
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ সাগরদাঁড়ি, বিমানবন্দর এলাকা।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ কপোতাক্ষ, ভৈরব
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৬টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৮টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫৬.৫
২২। মাগুরা
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ মোঘল আমলের মসজিদ, রাজবাড়ীর ধ্বংসাবশেষ।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ নবগঙ্গা, গড়াই
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ২টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৪টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫০.৬
২৩। নড়াইল
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ কালীবাড়ি, রাধা গোবিন্দ মন্দির।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ মধুমতি, চিত্রা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ২টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৩টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৬১.৩
আরও: বাংলাদেশের সেরা ট্রাভেল ব্লগ সাইট এর লিস্ট
২৪। বাগেরহাট
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ ষাট গম্বুজ মসজিদ, মংলা পোর্ট, সুন্দরবন, খানজাহান আলীর মাজার।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ দড়াটানা, মধুমতি
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৪টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৯টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫৯.০
২৫। খুলনা
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ সুন্দরবন, হিরন পয়েন্ট।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ রূপসা, ভৈরব
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৬টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৯টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৬০.১
২৬। সাতক্ষীরা
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ সুন্দরবন, দক্ষিন তালপট্টি।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ বেতনা, কপোতাক্ষ
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৪টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৭টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫২.১
বরিশাল বিভাগ
বাংলাদেশ পরিচিতি তে এবার দেখুন বরিশাল বিভাগ এর জেলা সমূহ।
২৭। বরগুনা
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ বিবিচিনা মসজিদ, বৌদ্ম মন্দির।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ বিশখালী
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ২টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৬টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫৭.৬
২৮। পটুয়াখালী
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ আগুনমুখা, পায়রা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৪টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৮টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫৪.১
২৯। ভোলা
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ মনপুরা দ্বীপ।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ মেঘনা, তেতুলিয়া
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৪টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৭টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৩.২
৩০। বরিশাল
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ শেরে বাংলা যাদুঘর, বায়তুল আমান জামে মসজিদ কমপ্লেক্স।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ কীর্তনখোলা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৬টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ১০টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৬১.২
৩১। ঝালকাঠি
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ সুজাবাদ কেলা, ঘোষাল রাজবাড়ি।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ বিশখালী
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ২টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৪টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৬৬.৭
৩২। পিরোজপুর
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ ছারছিনা পীর সাহেবের দরবার শরীফ।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ বলেশ্বর
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৩টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৭টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫২.৭
বাংলাদেশ পরিচিতি তে এবার দেখুন সিলেট বিভাগ এর জেলা সমূহ।
সিলেট বিভাগ
৩৩। সুনামগঞ্জ
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ বাগবাড়ি টিলা, ছাতক সিমেন্ট কারখানা।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ সুরমা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৫টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ১১টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৩৫.০
৩৪। সিলেট
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ হযরত শাহ্ জালাল (র) ও শাহ্ পরান (র) এর মাজার, জাফলং, চা বাগান।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ সুরমা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৬টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ১২টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫১.২
৩৫। মৌলভীবাজার
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ মাধুবকুন্ড জলপ্রপাত, শ্রীমঙ্গল চা বাগান।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ মনু
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৪টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৭টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫১.১
৩৬। হবিগঞ্জ
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ উচাইলের মসজিদ, চা বাগান।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ খোয়াই
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৪টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৮টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪০.৫
আরও: মান্দারতলী আদর্শ গ্রাম – Mandartali Ideal Village
বাংলাদেশ পরিচিতি তে এবার দেখুন চট্রগ্রাম বিভাগ এর জেলা সমূহ।
চট্রগ্রাম বিভাগ
৩৭। ব্রাহ্মণবাড়িয়া
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ তিতাস গ্যাস ক্ষেত্র।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ তিতাস
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৬টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৯টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৫.৩
৩৮। কুমিল্লা
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ শালবন বিহার, ময়নামতি, বার্ড।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ গোমতী
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ১১টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ১৬টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫৩.৩
৩৯। চাঁদপুর
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ সাহেবগঞ্জের নীলকুঠি, নৌ-বন্দর, জজ নগর।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ মেঘনা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৫টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৮টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫৬.৮
৪০। ফেনী
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ বিজয় সিংহের দিঘী, মুহুরী প্রজেক্ট।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ ফেনী, মুহুরি
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৩টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৬টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫৯.৬
৪১। নোয়াখালী
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ নিঝুম দ্বীপ বজরা শাহী মসজিদ।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ ডাকাতি, মেঘনা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৬টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৯টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫১.৩
৪২। লক্ষ্মীপুর
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ সাহাপুর নীলকুঠির বাড়ি, শ্রীরামপুর রাজবাড়ি।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ মেঘনা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৪টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৫টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৯.৪
৪৩। চট্রগ্রাম
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ ফয়’স লেক, পতেঙ্গা, সমুদ্র-বন্দর।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ কর্ণফুলী
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ১৬টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ১৪টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫৮.৯
৪৪। কক্সবাজার
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ সমুদ্র সৈকত, সেন্ট মার্টিন দ্বীপ।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ মাতামুহুরী, নাফ
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৪টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৮টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৩৯.৩
৪৫। খাগড়াছড়ি
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ আলুটিলা, মগ রাজার বাসস্থান।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ চিংগ্রী
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ১টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৮টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৬.১
৪৬। রাঙ্গামাটি
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ ঝুলন্ত সেতু, কাপ্তাইন হ্রদ, পাহাড়ী এলাকা।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ কার্নফুলী
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ১টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ১০টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৯.৭
৪৭। বান্দরবন
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ বোমাং রাজার বাড়ি, পাহাড়ী এলাকা।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ শঙ্খ, মাতামুহুরী
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ১টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৭টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৩৫.৯
বাংলাদেশ পরিচিতি তে এবার দেখুন ময়মনসিংহ বিভাগ এর জেলা সমূহ।
ময়মনসিংহ বিভাগ
৪৮। জামালপুর
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ যমুনা সার কারখানা, দয়াময়ী মন্দির।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ যমুনা, পুরাঃব্রহ্মপুত্র
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৫টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৭টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৩৮.৪
৪৯। শেরপুর
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ গজনী আবকাশ কেন্দ্র।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ পুরাতন ব্রহ্মপুত্র
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ৩টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৫টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৩৭.৯
৫০। ময়মনসিংহ
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ গারো পাহাড়, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ পুরাতন ব্রহ্মপুত্র
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ১১টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ১৩টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৩.৫
৫১। নেত্রকোনা
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ গারো পাহাড় অঞ্চল, দুর্গাপুরের জমিদার বাড়ি।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ মগরা, কংশ
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৫টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ১০টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৩৯.৪
বাংলাদেশ পরিচিতি তে এবার দেখুন ঢাকা বিভাগ এর জেলা সমূহ।
ঢাকা বিভাগ
৫২। টাঙ্গাইল
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ কুমুদিনী হাসপাতাল, মধুপুরের গড়।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ যমুনা, ধলেশ্বরী
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৮টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ১২টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৬.৬
৫৩। কিশোরগঞ্জ
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ শোলাকিয়া ঈদগাহ, পাগলা মসজিদ।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ ধলেশ্বরী, নরসুন্দা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৬টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ১৩টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর): ৪০.৯
৫৪। মানিকগঞ্জ
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ সাটুরিয়া জমিদার বাড়ি।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ পদ্মা, যমুনা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৩টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৭টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর): ৪৯.২
৫৫। মুন্সিগঞ্জ
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ ইদ্রাকপুর দুর্গ, বলাল সেনের রাজবাড়ী।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ পদ্মা, মেঘনা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৩টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৬টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর): ৫৬.১
৫৬। ঢাকা
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ জাতীয় স্মৃতিসৌধ, সংসদ ভবন, যাদুঘর, লালবাগ কেল্লা, চিড়িয়াখানা।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ বুড়িগঙ্গা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ২০টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৫টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৭০.৫
৫৭। গাজীপুর
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ আনসার একাডেমী, ধান ও কৃষি গবেষণা কেন্দ্র।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ তুরাগ
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৫টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৫টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৬২.৬
৫৮। নরসিংদী
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ পারুলিয়া মসজিদ, ঘোড়াশাল সার কারখানা।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ মেঘনা, আড়িয়াল খাঁ
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৫টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৬টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৯.৬
৫৯। নারায়ণগঞ্জ
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ সোনারগাঁ লোকশিল্প যাদুঘর, তাজমহল।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ শীতলক্ষ্যা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৫টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৫টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫৭.১
৬০। রাজবাড়ী
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ সওদাগর দিঘী, জমিদার বাড়ি।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ পদ্মা, কুমার
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ২টি
উপজেলার সংখ্যাঃ৫টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫২.৩
৬১। ফরিদপুর
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ মথুরাপুরের মন্দির, আটরশি পীর সাহেবের দরবার।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ আড়িয়াল খাঁ
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৪টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৯টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৯.০
৬২। গোপালগঞ্জ
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ মধুমতি
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৩টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৫টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৫৮.১
৬৩। মাদারীপুর
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ আউলিয়াপুরের নীলকুঠি, সেনাপতি দিঘী।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ পদ্মা, আড়িয়াল খাঁ
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৩টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৪টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৮.০
৬৪। শরীয়তপুর
জেলার ঐতিহাসিক/ দর্শনীয় / উল্লেখযোগ্য স্থানঃ ফতেহজংপুর কেল্লা, বিলাসখান মসজিদ।
উল্লেখযোগ্য নদীঃ পদ্মা, মেঘনা
সংসদীয় আসন সংখ্যাঃ ৩টি
উপজেলার সংখ্যাঃ ৬টি
সাক্ষরতার হার % (৭+বছর)ঃ ৪৭.৩
বাংলাদেশ পরিচিতি নিয়ে আরো তথ্য জানুন এখানে: বাংলাদেশ
আজকের পোস্টে বাংলাদেশ পরিচিতি নিয়ে সংক্ষেপে বাংলাদেশ পরিচিতি তুলে ধরা হয়েছিল। আশাকরি লেখাটি আপনাদের ভালো লেগেছে।
ফেসবুক: Kuhudak