কুহুডাকের সংক্ষিপ্ত বাংলা ভ্রমণ নিউজ (Travel News) পাতাটি আপনাকে প্রতিদিনের ভ্রমণজগতের সর্বশেষ এবং গুরুত্বপূর্ণ সংবাদগুলো সংক্ষিপ্ত আকারে উপস্থাপন করবে। দেশ-বিদেশের ভ্রমণ সম্পর্কিত বিভিন্ন আপডেট, ট্রেন্ড, এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে চাইলে এই ভ্রমণ পাতা হবে আপনার জন্য উপযুক্ত স্থান।
সমুদ্রের ‘ব্লু স্পেস’: মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সর্বাধিক কার্যকর
বিভিন্ন গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে প্রকৃতির সান্নিধ্য মন এবং শরীরের জন্য ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বিজ্ঞানীরা নতুন একটি ধারণার দিকে ইঙ্গিত করছেন, যা আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে—বিশেষ করে মানসিক স্বাস্থ্য উন্নতিতে। এই ধারণা বলছে যে, ‘গ্রিন স্পেস’ বা সবুজ প্রকৃতির চেয়ে ‘ব্লু স্পেস’, অর্থাৎ সমুদ্র, হ্রদ, নদী বা লেকের পানির আশেপাশে থাকা, মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য অধিক কার্যকর।
মনোবিদ দেবশীলা বোসের মতে, “প্রকৃতির সান্নিধ্যে থাকার সময় মানসিক চাপ কমলেও পানির ধারে সময় কাটানোর আলাদা একটি প্রভাব রয়েছে। সমুদ্রের গর্জন, ঢেউয়ের ছন্দ, এবং এর অবিরাম স্রোত মনের জটিলতা দূর করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। পানির এই বহমানতা এবং ঢেউয়ের সঙ্গতি অনেকের জীবনের তালহীনতা দূর করতে সহায়ক হতে পারে।”
শিশুরা যেমন ছন্দময় স্পর্শে শান্ত হয়, সমুদ্রের গর্জনও একইভাবে মনকে শান্ত করতে পারে। শুধু মানসিক নয়, শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপরও এর প্রভাব রয়েছে। সমুদ্রের ধারে থাকলে রক্তচাপ এবং হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে, যা মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে।
তবে সব মানুষের জন্য এই অভিজ্ঞতা সুখকর নাও হতে পারে। বিশেষ করে যারা পানির গভীরতা বা বিশালতায় ভীত, অথবা যাদের পানির সাথে কোনো নেতিবাচক স্মৃতি জড়িত রয়েছে। তাই, মনোবিদরা পরামর্শ দেন যে আপনি যে জায়গায় যান না কেন, তার পূর্ণ উপকারিতা পেতে হলে আপনাকে সেখানকার পরিবেশে সম্পূর্ণভাবে ডুবে যেতে হবে এবং সমস্ত বাহ্যিক চাপ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে হবে।
সেন্টমার্টিন, কুয়াকাটা, এবং সুন্দরবনকে প্লাস্টিক মুক্ত করার উদ্যোগ
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন, সমুদ্রসৈকত কুয়াকাটা এবং ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনকে দ্রুততম সময়ে একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক ও পলিথিন থেকে মুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হবে। বিস্তারিত
সূত্র: বার্তা২৪
পাসপোর্টের উত্থান: প্রাচীন থেকে আধুনিক যুগে ভ্রমণের অবিচ্ছেদ্য সঙ্গী
বিদেশ ভ্রমণের সময় প্রথমেই যে বিষয়টি মনে আসে, তা হলো পাসপোর্ট। এটি ভিনদেশে নিজের নাগরিকত্ব প্রমাণের একটি প্রধান দলিল। কিন্তু পাসপোর্টের প্রচলন কীভাবে শুরু হলো? এর ইতিহাস জানতে হলে আমাদের ফিরে যেতে হবে খ্রিষ্টপূর্ব আনুমানিক ৪৫০ শতাব্দীর প্রাচীন পারস্যে।
সেই সময়ে, অন্য রাজ্যে যাওয়ার জন্য রাজার কাছ থেকে পরিচয়পত্র হিসেবে একটি চিঠি নেওয়ার প্রথা চালু ছিল, যা পরবর্তীতে পাসপোর্ট নামে পরিচিতি লাভ করে। তবে আধুনিক পাসপোর্টের ব্যবহার শুরু হয় ইংল্যান্ডের রাজা পঞ্চম হেনরির রাজত্বকালে, ১৪১৪ সালে। সেই সময় সংসদে পাসপোর্ট-সংক্রান্ত একটি আইন পাস করা হয় এবং ইংল্যান্ডের নাগরিকদের জন্য পরিচয়পত্র হিসেবে পাসপোর্ট প্রদান করা হতো।
পাসপোর্ট শব্দটির আনুষ্ঠানিক প্রবর্তন ঘটে ১৫৪০ সালে, যখন ইংল্যান্ডে প্রিভি কাউন্সিল ব্যবসার উদ্দেশ্যে ভ্রমণের সময় একটি অনুমতিপত্র প্রদানের নিয়ম চালু করে, যার নাম দেওয়া হয় ‘পাস পোর্ট’। এর অর্থ ছিল বন্দরের মাধ্যমে যাতায়াতের অনুমতি। এরপর ১৬৪১ সালে মেয়াদসংবলিত পাসপোর্টের প্রচলন শুরু হয়, যা বিবর্তিত হয়ে আজকের যন্ত্রে পাঠযোগ্য পাসপোর্টে রূপান্তরিত হয়েছে।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
ইনার মঙ্গোলিয়ায় মহাকাশ থিমের পর্যটনের জনপ্রিয়তা বাড়ছে
চীনের ইনার মঙ্গোলিয়ায় মহাকাশ থিমের পর্যটন দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এই অঞ্চলের রুক্ষ পাথুরে ভূমি এবং উঁচু টিলাগুলোকে দেখলে মনে হবে যেন মঙ্গল গ্রহেরই কোনো প্রান্তে এসে পৌঁছেছেন। রোভারের মতো দেখতে যানবাহনগুলোও যেন সেই অনুভূতিকে আরও বাস্তব করে তোলে। এই স্থানগুলোকে ঘিরে গড়ে তোলা হয়েছে এক অভিনব পর্যটন অভিজ্ঞতা, যেখানে পর্যটকরা মহাকাশচারী হওয়ার স্বপ্ন পূরণের সুযোগ পান এবং অন্য গ্রহে ঘুরে বেড়ানোর অনুভূতি উপভোগ করেন।
চীনের উত্তরাঞ্চলীয় কানসু এবং ইনার মঙ্গোলিয়ায় মহাকাশ থিমের এই পর্যটন ধীরে ধীরে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করছে। মহাকাশে আগ্রহীদের জন্য এই পর্যটন গন্তব্যটি বিশেষভাবে আকর্ষণীয়, যেখানে বিভিন্ন মহাকাশ অভিযানের থিমে সাজানো হয়েছে নানান আয়োজন। অতিথিরা এখানে মহাকাশ অভিযানে অংশ নেওয়ার মতো অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে পারবেন, যা তাদের মহাকাশের প্রতি ভালোবাসাকে আরও গভীর করবে। বিস্তারিত পড়ুন
সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন
স্বামীকে হারিয়ে ট্যুর পরিচালনাই হলো তার পেশা
মোহাম্মদ রাফি ও বর্ষা ইসলাম দম্পতি দুর্ভেদ্য গন্তব্যে ট্যুর পরিচালনা করতেন। গত আগস্টে, একদম গহিন পাহাড়ে এমনই একটি অভিযানে গিয়ে রাফি দুঃখজনকভাবে মৃত্যুবরণ করেন। জীবনসঙ্গীকে হারিয়ে গভীর দুঃখে পড়ে যান বর্ষা। এক বছর পর, রাফির দেখানো পথ অনুসরণ করে কিভাবে তিনি আবার ঘুরে দাঁড়ালেন, সেই গল্প পড়ুন এখান থেকে।
সূত্র: প্রথম আলো
জরুরী বন্যা তহবিল
প্রতিবছর বর্ষাকালে বাংলাদেশের প্রায় ২৬,০০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা (১৮%) বন্যায় প্লাবিত হয়। এ সময় বিশেষ ভাবে দেশের উত্তর অঞ্চলের বানভাসি মানুষ চরম দুর্ভোগের শিকার হয়। আস সুন্নাহ্ ফাউন্ডেশন দেশের বন্যাকবলিত জেলাগুলিতে প্রতিবছরই ত্রাণ কার্যক্রম ও দুর্দশাগ্রস্ত-অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর উদ্যোগ নিয়ে থাকে।
বিকাশ/নগদ মার্চেন্ট: 01958-277609(পেমেন্ট অপশন থেকে পাঠাতে হবে)
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট:
অ্যাকাউন্টের নাম : As Sunnah Foundation
অ্যাকাউন্ট নম্বর : 20502920202959613
ব্যাংক : Islami Bank Bangladesh PLC.
শাখা : Kanchpur, Narayanganj
সুইফট কোড : IBBLBDDH
রাউটিং নাম্বার : 125670823
অ্যাকাউন্টের নাম : As Sunnah Foundation
অ্যাকাউন্ট নম্বর : 07511100103013
ব্যাংক : EXIM Bank Ltd.
শাখা : Satarkul, Badda, Dhaka
সুইফট কোড : EXBKBDDH
রাউটিং নাম্বার : 100264025
বন্যা দুর্গত এলাকার মানুষের প্রয়োজনে জরুরি নাম্বার
জরুরি এই নাম্বারগুলো সেইভ করে রাখুন আপনার মোবাইল ফোনে, বন্যা দুর্গত এলাকার মানুষের প্রয়োজনে কাজে আসতে পারে।
সূত্র: গ্রামীণফোন
বন্যা পরিস্থিতির অবনতি: সতর্কতামূলক টিপস
- মোবাইল, ল্যাপটপ, পাওয়ার ব্যাংক চার্জ দিয়ে রাখুন।
- শুকনা খাবার/ মোমবাতি ঘরে রাখুন।
- প্রাথমিক চিকিৎসার ঔষধ কাছে রাখুন।
- যাদের পুকুরে মাছ আছে, এখনো না ডুবে থাকলে জাল দিয়ে ঘেরাও করে রাখতে পারেন।
- ছোট বাচ্চাদের সাবধানে, নিরাপদ স্থানে রাখুন/ পাঠিয়ে দিন।
- গর্ত ডুবে যাওয়ায় সাপ এ সময় বের হয়ে আসবে। আপনার বসবাসের স্থানে অতিরিক্ত সাবধানতা অবলম্বন করুন।
- সিজারিয়ান অপারেশন লাগবে এমন প্রেগনেন্ট মহিলা থাকলে ডাক্তারের সাথে কথা বলে নতুন করে ডেট ফিক্স করুন (বন্যার) অবস্থা বুঝে রুগীকে যাতায়াত করা যাবে এমন জায়গায় পাঠিয়ে দিতে পারেন।
- গরু/ছাগল বা গবাদি পশুর জন্য শুকনা খাবারের মজুত রাখুন পাশাপাশি, নিরাপদ স্থানে রাখার ব্যবস্থা করুন।
- ঘরের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিরাপদ বা উঁচু স্থানে সরিয়ে রাখুন।
প্রচন্ড বৃষ্টিতে সাজেকে সড়ক ডুবে যান চলাচল বন্ধ, আটকা পড়েছেন কয়েক’শ পর্যটক
পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়িতে টানা বর্ষণের কারণে পাহাড়ি ঢলে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এতে খাগড়াছড়ি-সাজেক সড়ক ডুবে গিয়ে সাজেকের সঙ্গে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে সাজেকে আটকে পড়েছেন কয়েক’শ পর্যটক।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দুপুরে খাগড়াছড়ি-সাজেক সড়কের দীঘিনালা উপজেলার কবাখালি অংশের সড়ক ডুবে গিয়ে রাঙ্গামাটির সাজেকসহ বাঘাইছড়ি ও লংগদু উপজেলা সঙ্গে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সাজেক যাতায়াতের একমাত্র সড়কটি ডুবে যাওয়ায় পানি না কমা পর্যন্ত সেখানেই থাকতে হবে পর্যটকদের।
সাজেক ইউনিয়ন পরিষদ সচিব বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী ঢাকা ট্রিবিউননকে বলেন, “সাজেকের বাঘাইহাট বাজার ও মাচালং ব্রিজ ডুবে গিয়ে সাজেক সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। এতে করে সাজেকে কয়েক’শ পর্যটক আটকে পড়েছেন।”
সূত্র: ঢাকা ট্রিবিউন
বন্যায় ভ্রমণে সতর্কতা
বাংলাদেশে বন্যায় চট্রগ্রাম, সিলেটসহ দেশের কয়েকটি জেলা প্লাবিত হওয়ায় সেখানকার যাতায়াত ব্যবস্থাসহ জনজীবন বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। তাই ভ্রমণে বের হওয়ার পূর্বে বন্যার সর্বশেষ অবস্থা জেনে ভ্রমণে যেতে পরামর্শ দেয়া হল।
টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণের জন্য সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসনের নতুন নিয়মাবলী
- হাওরের প্রবেশপথে কিংবা হাওরে অবস্থানকালে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের নৌযান পরিদর্শনকালে পূর্ণ সহযোগিতা করতে হবে।
- প্রবেশ করার পর জলে বা স্থলে কোনোভাবেই আবর্জনা ফেলা যাবে না এবং জলযানের পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে। নির্ধারিত জায়গায় আবর্জনা ফেলতে হবে।
- টেকেরঘাট ছাড়া নৌকা, জলযান বা অন্য কোথাও রাত্রিযাপন করার ক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আগেই জানাতে হবে।
- শিক্ষাসফরের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে। প্রতি গ্রুপে প্রয়োজনীয়সংখ্যক অভিভাবক বা শিক্ষক থাকতে হবে। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়া যেখানে-সেখানে গোসল করা ও সাঁতার কাটা যাবে না।
- হাওরের জীববৈচিত্র্য সংকটাপন্ন বা হুমকি তৈরি হতে পারে, এমন কর্মকাণ্ড বা আচার-আচরণ থেকে বিরত থাকতে হবে।
- সুনামগঞ্জ বজ্রপাতপ্রবণ এলাকা হওয়ায় বজ্রপাত ও বৃষ্টির সময় নৌকা বা জলযানের ভেতরে থাকতে হবে।
- যেকোনো প্রকার অসামাজিক কর্মকাণ্ড/ইভ টিজিং/মাদক গ্রহণসহ বেআইনি কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।
- স্থানীয় জনগণের সঙ্গে কোনো ধরনের বিবাদে লিপ্ত হওয়া যাবে না। স্থানীয় মূল্যবোধ ও সংস্কৃতির প্রতি সম্মান দেখাতে হবে। যেকোনো ধরনের প্রতারণার বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে। নিজেদের মূল্যবান মালপত্র নিজ দায়িত্বে রাখতে হবে।
- সীমান্তবর্তী পর্যটন স্পটগুলোয় কোনোভাবেই সীমান্তের শূন্যরেখা অতিক্রম করা যাবে না।
সূত্র: দৈনিক আজকের দর্পণ
রাজনৈতিক অস্থিরতায় ভারতে যাওয়া কমেছে বাংলাদেশিদের!
বাংলাদেশে সরকার পতনের পর রাজনৈতিক অস্থিরতার কারনে বাংলাদেশিদের ভারতে যাওয়া কমেছে, ফলে ভারতের পর্যটন শিল্পে মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে। গত মাস অর্থাৎ জুলাইয়ের শুরু থেকে এই অস্থিরতা শুরু হয়।
ভারতের স্থানীয় অপারেটরদের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে ভারত ভ্রমণকারী পর্যটকের সংখ্যা ৯০ শতাংশেরও বেশি কমে গেছে বলে জানা গেছে।
সূত্র: দ্য ডেইলি স্টার
বিশ্বে সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্ট সিঙ্গাপুরের, বাংলাদেশ ৯৭তম!
পাসপোর্ট ইনডেক্সে এর প্রকাশিত ২০২৪ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্টধারী দেশের স্বীকৃতি পেয়েছে সিঙ্গাপুর আর বাংলাদেশের অবস্থান ৯৭তম!
সিঙ্গাপুরের নাগরিকেরা বিনা ভিসায় বিশ্বের ১৯৫টি দেশ ও অঞ্চলে ভ্রমণ করতে পারেন। ২০২৪ সালের ২৩ জুলাই প্রকাশিত পাসপোর্ট ইনডেক্সে এ তথ্য জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক নাগরিকত্ব–সংক্রান্ত পরামর্শক প্রতিষ্ঠান দ্য হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স।
সিলেটের ভোলাগঞ্জ (সাদা পাথর) স্থানটি দেশের ৫০তম নদী বন্দর হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে!
আজ বিআইডব্লিউটি’কে নব ঘোষিত বন্দরটির সংরক্ষক হিসেবে নিযুক্তির গেজেটে সিলেটের ভোলাগঞ্জ (সাদা পাথর) স্থানটি দেশের ৫০তম নদী বন্দর হিসেবে ঘোষণা করে প্রকাশিত হয়েছে।
সূত্র: যমুনা টেলিভিশন